সালটা ছিল ২০২৩। ওয়াহিদুর রহমান কাজের জন্য পাড়ি দিলেন সৌদি আরব। সেখানে তিনি একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানে কাজ নিলেন। প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। ওয়াহিদুরের কাজটা ছিল দুই তলা থেকে পাঁচ–ছয়তলা পর্যন্ত ৫০ কেজির সিমেন্টের বস্তা ওঠানো। কিছু একটা করে বাড়ি ফিরতে হবে, সেই তাড়া সব সময় ছিল ওয়াহিদুর রহমানের। তাই কাজের ফাঁকে খুঁজতেন কী করা যায়।
ওয়াহিদুর রহমান খোঁজ পেলেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের। ২০২৩ সালেই কাজের পাশাপাশি শুরু করলেন ফ্রিল্যান্সিং শেখা; কিন্তু কাজ হলো না। ছয় মাস করে কিছুই শিখতে পারলেন না ওয়াহিদুর। আবার একটা হতাশায় পড়লেন।