আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প
Written By Rahitul Islam
ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেক তরুণই নিজের ভাগ্য বদলেছেন। কিন্তু এ পেশার সামাজিক স্বীকৃতি নেই এখনও। সেরকম এক তরুণের গল্প নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে রাহিতুল ইসলামের উপন্যাস ‘আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প’।
প্রথাগত চাকরির পেছনে না ছুটে স্বাবলম্বী হওয়ার কাহিনি উঠে এসেছে এই উপন্যাসে। এই পেশার প্রতিকূলতা, সুযোগ, উদ্যোক্তা হওয়ার গল্পের সঙ্গে মানবিক প্রেমের আখ্যান মিলিয়ে এটি একটি অনবদ্য রচনা।
রাহিতুল ইসলামের উপন্যাসের নায়ক ও নায়িকার শেষ পরিণতি কী হবে? নায়িকার পরিবার কি একজন ফ্রিল্যান্সারের হাতে মেয়েকে তুলে দেবে? নাকি সমাজের চাপে পেশা বদল করতে হবে মাহাবুবকে? অথবা সব ছাপিয়ে জয় হবে প্রেমের, ভালোবাসার…? বইটি প্রকাশ করছে সিঁড়ি প্রকাশন। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি।
কেমন আছে
ফ্রীলান্সার নাদিয়া
Written By Rahitul Islam
মফস্বল শহরের সাধারণ এক মেয়েকে নিয়ে এই গল্প। উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর বিয়ে হয়ে যায় নাদিয়ার। শশুর বাড়িতে গিয়ে সে মুখোমুখি হয় দারুণ প্রতিকূল এক পরিস্থিতির। কিন্তু এসবে দমে যায় না নাদিয়া। নিজের মতো করেই পরিকল্পনা সাজায়। উপন্যাসে তাই দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
আবহমান বাঙালি নারীর বৈশ্যিষ্টে এ উপন্যাসের প্রধান চরিত্র নাদিয় উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী ঘটতে যাচ্ছে নাদিয়ার জীবনে? সাধারণ একজন অল্প বয়সী নারী ফ্রিল্যান্সিং পেশা বেছে নেওয়ার পর কীভাবে অসাধারণ হয়ে ওঠে, এটা তারই গল্প।
জীবনযুদ্ধে হার মানতে না চাওয়া এক প্রবল নারীর নাম নাদিয়া। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি। উপন্যাসটি ইতিবাচক মনোভাবের চমৎকার উদাহরণ হতে পারে।
ফ্রীলান্সার
সুমনের দিন রাত
Written By Rahitul Islam
বদলে যাওয়া জীবনের গল্প এটি। এখানে উত্থান আছে, পতন আছে। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা স্বপ্নচারী একজন যুবক সুমন। পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ। মনে রাখতে হবে, এটি জীবনীভিত্তিক উপন্যাস, জীবনী নয়। ফলে লেখক হিসেবে আমি তার সংগ্রাম এবং প্রতিকূলতাকে দেখাতে চেয়েছি।
আমার কল্পনা, তার আশা-নিরাশা ইত্যাদি যুক্ত হয়েছে। এই উপন্যাসটা লেখার আগে আমি সুমন সাহার সঙ্গে দীর্ঘ আলাপ করেছি, তার সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। এখানে যিনি আছেন, তিনি ঔপন্যাসিকের নির্মিত এক চরিত্র, যেটি প্রকৃতপক্ষে বাস্তব, এবং বাস্তবের একটি ছায়া । সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা উপন্যাস—ফ্রিল্যান্সার সুমনের দিনরাত। বইটি প্রকাশ করছে স্বপ্ন ৭১ প্রকাশন। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি। সকল পরিশ্রমী ও দৃঢ়সংকল্প মানুষের জন্য রইল আগাম শুভকামনা।
চারের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার
Written By Rahitul Islam
লেখাপড়া শিখে সবাই শহরমুখী হয়। শহরের সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, আরাম ত্যাগ করে কেই বা পড়ে থাকতে চায় অজপাড়াগায়ে! গ্রাম থেকে বেরিয়ে মেধাবী ছেলেমেয়েরা এভাবেই হয়ে যায় শহরের মানুষ। মাটির সঙ্গে আর তাদের যোগাযোগ থাকে না। তাই গ্রামও উন্নত হয় না।
দিনে দিনে গ্রামগুলো শ্রীহীন হয়ে পড়ে। কিন্তু আমাদের অর্থনীতি এখনও গ্রামনির্ভর। গ্রামকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের শিক্ষিত জনগোষ্ঠী এসব বোঝে। কিন্তু নিজেদের ক্ষেত্রে কাজে লাগায় না।
রাহিতুল ইসলামের এটি চতুর্থ উপন্যাস। আগের উপন্যাসগুলোর মতো এতেও রয়েছে চমক, বাস্তবতা আর সাহসী মানুষের গল্প। বাস্তবতা কখনো গল্পকেও হার মানায়। এ উপন্যাস বাস্তবের সংগ্রামী মানুষের জন্য হয়ে উঠবে এক অনুপ্রেরণার দলিল। বইটি প্রকাশ করছে আদর্শ। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি।
ফ্রিল্যান্সিং ও
এ টেল অফ লাভ
Written By Rahitul Islam
The novel named ‘Freelancing & A Tale of Love’ has been written as a social recognition of freelancing in Bangladesh. Outsourcing as a profession is better than any other government and private job. Individual freedom exists here. Many of youth have changed their fate by accepting freelancing as their profession. But social recognition is still absent for this profession. This novel is not fictional. This story has taken from the life of a freelancer named Mahbub. How a youth become ideal in this profession do started from zero level that scenario is drawn in this novel ‘Outsourcing & a Tale of Love’. In addition to the life struggle of the story’s main protagonist Mahbub, there raised an intimate story of love in this novel.
কিভাবে গড়বেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
Written By Rahitul Islam
‘কীভাবে গড়বেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার’ বইটি লেখার উদ্দেশ্য একটাই—যাঁরা এই পেশায় নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়তে চান, তাদের পাশে দাঁড়ানো। আমাদের দেশের লাখ লাখ তরুণ–তরুণী এখনো বেকার। প্রথম আলোতে আমি যখনই একেকজন সফল ফ্রিল্যান্সারের গল্প লিখি—হাজারো ফোন, ইমেইল, ইনবক্সে ম্যাসেজ আসা শুরু হয়। কীভাবে কী করব? আমি কী পারবো? কোথায় যাব?
ছোট্ট একটা ঘটনার কথা বলি।এই বইটির উদ্দেশ্যই হলো, একটি গাইড লাইন দেওয়া। এই বইকে বলা যায় ফ্রিল্যান্সিংয়ের অ–আ–ক–খ। যাতে যে কেউ এই বই পড়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে পারেন।
আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প
Written By Rahitul Islam
ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেক তরুণই নিজের ভাগ্য বদলেছেন। কিন্তু এ পেশার সামাজিক স্বীকৃতি নেই এখনও। সেরকম এক তরুণের গল্প নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে রাহিতুল ইসলামের উপন্যাস ‘আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প’।
প্রথাগত চাকরির পেছনে না ছুটে স্বাবলম্বী হওয়ার কাহিনি উঠে এসেছে এই উপন্যাসে। এই পেশার প্রতিকূলতা, সুযোগ, উদ্যোক্তা হওয়ার গল্পের সঙ্গে মানবিক প্রেমের আখ্যান মিলিয়ে এটি একটি অনবদ্য রচনা।
রাহিতুল ইসলামের উপন্যাসের নায়ক ও নায়িকার শেষ পরিণতি কী হবে? নায়িকার পরিবার কি একজন ফ্রিল্যান্সারের হাতে মেয়েকে তুলে দেবে? নাকি সমাজের চাপে পেশা বদল করতে হবে মাহাবুবকে? অথবা সব ছাপিয়ে জয় হবে প্রেমের, ভালোবাসার…? বইটি প্রকাশ করছে সিঁড়ি প্রকাশন। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি।
কেমন আছে
ফ্রীলান্সার নাদিয়া
Written By Rahitul Islam
মফস্বল শহরের সাধারণ এক মেয়েকে নিয়ে এই গল্প। উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর বিয়ে হয়ে যায় নাদিয়ার। শশুর বাড়িতে গিয়ে সে মুখোমুখি হয় দারুণ প্রতিকূল এক পরিস্থিতির। কিন্তু এসবে দমে যায় না নাদিয়া। নিজের মতো করেই পরিকল্পনা সাজায়। উপন্যাসে তাই দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
আবহমান বাঙালি নারীর বৈশ্যিষ্টে এ উপন্যাসের প্রধান চরিত্র নাদিয় উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী ঘটতে যাচ্ছে নাদিয়ার জীবনে? সাধারণ একজন অল্প বয়সী নারী ফ্রিল্যান্সিং পেশা বেছে নেওয়ার পর কীভাবে অসাধারণ হয়ে ওঠে, এটা তারই গল্প।
জীবনযুদ্ধে হার মানতে না চাওয়া এক প্রবল নারীর নাম নাদিয়া। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি। উপন্যাসটি ইতিবাচক মনোভাবের চমৎকার উদাহরণ হতে পারে।
ফ্রীলান্সার
সুমনের দিন রাত
Written By Rahitul Islam
বদলে যাওয়া জীবনের গল্প এটি। এখানে উত্থান আছে, পতন আছে। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা স্বপ্নচারী একজন যুবক সুমন। পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ। মনে রাখতে হবে, এটি জীবনীভিত্তিক উপন্যাস, জীবনী নয়। ফলে লেখক হিসেবে আমি তার সংগ্রাম এবং প্রতিকূলতাকে দেখাতে চেয়েছি।
আমার কল্পনা, তার আশা-নিরাশা ইত্যাদি যুক্ত হয়েছে। এই উপন্যাসটা লেখার আগে আমি সুমন সাহার সঙ্গে দীর্ঘ আলাপ করেছি, তার সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। এখানে যিনি আছেন, তিনি ঔপন্যাসিকের নির্মিত এক চরিত্র, যেটি প্রকৃতপক্ষে বাস্তব, এবং বাস্তবের একটি ছায়া । সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা উপন্যাস—ফ্রিল্যান্সার সুমনের দিনরাত। বইটি প্রকাশ করছে স্বপ্ন ৭১ প্রকাশন। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি। সকল পরিশ্রমী ও দৃঢ়সংকল্প মানুষের জন্য রইল আগাম শুভকামনা।
চারের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার
Written By Rahitul Islam
লেখাপড়া শিখে সবাই শহরমুখী হয়। শহরের সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, আরাম ত্যাগ করে কেই বা পড়ে থাকতে চায় অজপাড়াগায়ে! গ্রাম থেকে বেরিয়ে মেধাবী ছেলেমেয়েরা এভাবেই হয়ে যায় শহরের মানুষ। মাটির সঙ্গে আর তাদের যোগাযোগ থাকে না। তাই গ্রামও উন্নত হয় না।
দিনে দিনে গ্রামগুলো শ্রীহীন হয়ে পড়ে। কিন্তু আমাদের অর্থনীতি এখনও গ্রামনির্ভর। গ্রামকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের শিক্ষিত জনগোষ্ঠী এসব বোঝে। কিন্তু নিজেদের ক্ষেত্রে কাজে লাগায় না।
রাহিতুল ইসলামের এটি চতুর্থ উপন্যাস। আগের উপন্যাসগুলোর মতো এতেও রয়েছে চমক, বাস্তবতা আর সাহসী মানুষের গল্প। বাস্তবতা কখনো গল্পকেও হার মানায়। এ উপন্যাস বাস্তবের সংগ্রামী মানুষের জন্য হয়ে উঠবে এক অনুপ্রেরণার দলিল। বইটি প্রকাশ করছে আদর্শ। প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ চৌধুরী তুলি।
ফ্রিল্যান্সিং ও
এ টেল অফ লাভ
Written By Rahitul Islam
The novel named ‘Freelancing & A Tale of Love’ has been written as a social recognition of freelancing in Bangladesh. Outsourcing as a profession is better than any other government and private job. Individual freedom exists here. Many of youth have changed their fate by accepting freelancing as their profession. But social recognition is still absent for this profession. This novel is not fictional. This story has taken from the life of a freelancer named Mahbub. How a youth become ideal in this profession do started from zero level that scenario is drawn in this novel ‘Outsourcing & a Tale of Love’. In addition to the life struggle of the story’s main protagonist Mahbub, there raised an intimate story of love in this novel.
কিভাবে গড়বেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
Written By Rahitul Islam
‘কীভাবে গড়বেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার’ বইটি লেখার উদ্দেশ্য একটাই—যাঁরা এই পেশায় নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়তে চান, তাদের পাশে দাঁড়ানো। আমাদের দেশের লাখ লাখ তরুণ–তরুণী এখনো বেকার। প্রথম আলোতে আমি যখনই একেকজন সফল ফ্রিল্যান্সারের গল্প লিখি—হাজারো ফোন, ইমেইল, ইনবক্সে ম্যাসেজ আসা শুরু হয়। কীভাবে কী করব? আমি কী পারবো? কোথায় যাব?
ছোট্ট একটা ঘটনার কথা বলি।এই বইটির উদ্দেশ্যই হলো, একটি গাইড লাইন দেওয়া। এই বইকে বলা যায় ফ্রিল্যান্সিংয়ের অ–আ–ক–খ। যাতে যে কেউ এই বই পড়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে পারেন।