‘ডেলিভারি বয়’ থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার
আলমগীর ইসলাম ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পণ্য সরবরাহকারীর চাকরি করতেন। পদের নাম ছিল ‘ডেলিভারি বয়’। দিনে পণ্য পৌঁছে দিতেন নানা […]
আলমগীর ইসলাম ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পণ্য সরবরাহকারীর চাকরি করতেন। পদের নাম ছিল ‘ডেলিভারি বয়’। দিনে পণ্য পৌঁছে দিতেন নানা […]
বছর তিনেক আগে অনলাইনে একদিন জানতে পারি, ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা যায়। শিখতে হবে কম্পিউটার সফটওয়্যারের কাজ। কিন্তু এসব
মাদারীপুরের শিবচরে তিনতলা ভবনের তৃতীয় তলায় ঢুকতেই চোখে পড়ে সাজানো–গোছানো কার্যালয়। এটি সিএম ওয়ার্ক সল্যুশনস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়। এই
ফ্রিল্যান্সারের বাংলা ‘মুক্ত পেশাজীবী’। নয়টা-পাঁচটা চাকরিতে আবদ্ধ নন তাঁরা। বাসা কিংবা যেকোনো স্থানে বসেই কাজ করতে পারেন। প্রয়োজন নিজের দক্ষতা,
মনোয়ার ইকবালের পেশাজীবন শুরু ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। বেতন ছিল ৬ হাজার টাকা। এখন নিজের প্রতিষ্ঠানে কর্মীদের বেতন দেন মাসে
জন্ম থেকেই অনিক মাহমুদের দুই পা বাঁকা। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুই পা আরও বাঁকা ও সরু হয়ে যেতে থাকে।
চাকরিটা হঠাৎ একদিন ছেড়ে দিলেন। সেটা ছিল ২০১০ সালে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ানোর কাজ। পরিবারের কাছে বায়না ধরলেন একটা কম্পিউটার
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের লাইভে এসে পণ্য বিক্রি নতুন কিছু নয়। কিন্তু আশিক খানকে এই কাজের জন্য কটু কথা শুনতে হলো।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায়) হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। গত শনিবার আগারগাঁও
বর্তমানে ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সার কাজ দেওয়া–নেওয়ার ওয়েবসাইট ফাইভআরে কাজ করছেন তানজিম। তাঁর কাজের ক্ষেত্র ডিজিটাল বিপণন। আরও নির্দিষ্ট করে বললে ফেসবুক