চাকরিটা হঠাৎ একদিন ছেড়ে দিলেন। সেটা ছিল ২০১০ সালে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ানোর কাজ। পরিবারের কাছে বায়না ধরলেন একটা কম্পিউটার কিনে দেওয়ার জন্য। কিন্তু কম্পিউটার পেলেন না। দিনাজপুরের বাড়ি ছেড়ে ঢাকায় চলে এলেন মাহমুদুল হাসান।
ঢাকায় এসে মাহমুদুল একটি তৈরি পোশাক কারখানায় চাকরি শুরু করেন। সকাল–সন্ধ্যা পরিশ্রম করতে থাকেন। উদ্দেশ্য টাকা জমিয়ে কম্পিউটার কেনা এবং ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের জন্য কাজ শেখা। সেই সময় (২০১১) তিনি বেতন পেতেন সাড়ে চার হাজার টাকা। লম্বা সময় দাঁড়িয়ে কাজও করতে হয়েছে।